মহানবী (সা.) বলেছেন “যে ব্যক্তি আমার উম্মতের উপকারার্থে ৪০টি হাদীস শুনাবে এবং হেফ্য করবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে কেয়ামতের দিন আলেম ও শহীদগণের সহিত উঠাবেন এবং বলবেন, যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা বেহেশতে প্রবেশ কর।”
১. “তোমাদের মধ্যে আমার নিকট সেই ব্যক্তি বেশী প্রিয় যে বেশী চরিত্রবান।” ( বোখারী)
২. “কোন মানুষের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে যাই শোনে তাই যাচাই না করেই অন্যের কাছে বর্ণনা করে দেয়।” (মুসলিম)
৩. “হৃদয়রে প্রাচুর্যই প্রকৃত প্রাচুর্য।” (বোাখারী)
৪. “আল্লাহ তায়ালার নিকট সেই আমলই সব চাইতে প্রিয় যা নিয়মিত করা হয়, যদিও তা পরিমাণে অল্প হয়।” (বোখারী)
৫. “যখন তুমি লজ্জা করবে না, তখন যা ইচ্ছা তাই কর।” (অর্থাৎ যখন লজ্জা নাই, তখন সকল প্রকার মন্দই সমান) (বোখারী)
৬. “ঐ ব্যক্তি বীর নয় যে কুস্তিতে লোকজনকে পরাভূত করে বরং বীর ঐ ব্যক্তি যে ক্রোধের সময় নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখে।” (বোখারী)
৭. “যে ব্যক্তি নম্র আচরণ হতে বন্ঞিত সে সকল প্রকার কল্যাণ হতে বন্ঞিত।” (মুসলিম)
৮. “ঐ ব্যক্তি পূর্ণাঙ্গ মুসলমান যার মুখ ও হাতের অনিষ্ট হতে মুসলমানগন নিরাপদ থাকে।” (মুসলিম)
৯. “আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী বেহেশতে প্রবেশ করবে না।” (বোখারী)
১০. “যার অনিষ্ট হতে তার প্রতিবেশীগণ নিরাপদ নয়, সে বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না।” (বোখারী)
২. “কোন মানুষের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে যাই শোনে তাই যাচাই না করেই অন্যের কাছে বর্ণনা করে দেয়।” (মুসলিম)
৩. “হৃদয়রে প্রাচুর্যই প্রকৃত প্রাচুর্য।” (বোাখারী)
৪. “আল্লাহ তায়ালার নিকট সেই আমলই সব চাইতে প্রিয় যা নিয়মিত করা হয়, যদিও তা পরিমাণে অল্প হয়।” (বোখারী)
৫. “যখন তুমি লজ্জা করবে না, তখন যা ইচ্ছা তাই কর।” (অর্থাৎ যখন লজ্জা নাই, তখন সকল প্রকার মন্দই সমান) (বোখারী)
৬. “ঐ ব্যক্তি বীর নয় যে কুস্তিতে লোকজনকে পরাভূত করে বরং বীর ঐ ব্যক্তি যে ক্রোধের সময় নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখে।” (বোখারী)
৭. “যে ব্যক্তি নম্র আচরণ হতে বন্ঞিত সে সকল প্রকার কল্যাণ হতে বন্ঞিত।” (মুসলিম)
৮. “ঐ ব্যক্তি পূর্ণাঙ্গ মুসলমান যার মুখ ও হাতের অনিষ্ট হতে মুসলমানগন নিরাপদ থাকে।” (মুসলিম)
৯. “আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী বেহেশতে প্রবেশ করবে না।” (বোখারী)
১০. “যার অনিষ্ট হতে তার প্রতিবেশীগণ নিরাপদ নয়, সে বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না।” (বোখারী)
১১. ~যার অনিষ্ট হতে তার প্রতিবেশীগণ নিরাপদ নয়, সে বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না।"
(বোখারী)
১২. ~পারস্পরিক সম্পর্ক ছিন্ন করিও না, একে অন্যের ছিদ্রান্বেষণ করিও না, পরস্পরে ঈর্ষা পোষণ করিও না, একে অন্যকে হিংসা করিও না এবং হে আল্রাহর বান্দাগণ তোমরা সকলে ভাই ভাই হইয়া বাস কর।" (বোখারী)
১৩. ~কবরসমূহকে সিজদার জায়গা বানাইও না।" (মুসলিম)
১৪. ~ তোমরা শাসনকর্তার আদেশ-নিষেধ মেনে চলবে এবং তাঁর অনুগত থাকবে_- অত্যন্ত ছোট মাথাবিশিষ্ট কৃষ্ঞবর্ণ হাবশী লোককেও যদি তোমাদের উপর শাসনকর্তা নিযুক্ত করা হয়।" (বোখারী)
(বোখারী)
১২. ~পারস্পরিক সম্পর্ক ছিন্ন করিও না, একে অন্যের ছিদ্রান্বেষণ করিও না, পরস্পরে ঈর্ষা পোষণ করিও না, একে অন্যকে হিংসা করিও না এবং হে আল্রাহর বান্দাগণ তোমরা সকলে ভাই ভাই হইয়া বাস কর।" (বোখারী)
১৩. ~কবরসমূহকে সিজদার জায়গা বানাইও না।" (মুসলিম)
১৪. ~ তোমরা শাসনকর্তার আদেশ-নিষেধ মেনে চলবে এবং তাঁর অনুগত থাকবে_- অত্যন্ত ছোট মাথাবিশিষ্ট কৃষ্ঞবর্ণ হাবশী লোককেও যদি তোমাদের উপর শাসনকর্তা নিযুক্ত করা হয়।" (বোখারী)
১৫. খানসা বিনতে খেযাম (রা.) মদীনাবাসিনী নারী সাহাবী হতে বর্ণিত আছে, তিনি বিবাহিতা ছিলেন, পরবর্তী বিবাহকালে তাঁর পিতা তাঁকে বিবাহ দিয়া দেন, অথচ তিনি সেই বিবাহে মোটেই সম্মত ছিলেন না। তিনি হযরত রাসূলুল্লাহ (সা.) নিকট উপস্থিত হয়ে ঘটনা জ্ঞাত করিলেন। হযরত (সা.) সেই বিবাহ বাতিল করে দিলেন।
(বোখারী)
১৬. একবার বিবাহ হয়েছে এরুপ নারীকে (দ্বিতীয় বার) বিবাহ দানে তাহার স্পষ্ট অনুমতি গ্রহণ করতে হবে এবং কুমারীকে বিবাহ দানেও তাহার সম্মতি নিতে হবে।
(বোখারী)
১৭. ক্ষুধার্তকে খাদ্য দাও, রোগীকে দেখতে যাও এবং ক্রীতদাসকে মুক্ত কর।
(বোখারী)
১৮. ব্যাঙের ছাতা (মাশরুম) ‘মন্ন’ তুল্য; তার রস চোখের জন্য ভাল ঔষধ।
(বোখারী)
১৯. কোন কিছুকে অশুভ অমঙ্গল বা কুলক্ষণ গণ্য করিও না-ঐরুপ ধারণা অলীক ভিত্তিহীন।
(বোখারী)
২০. যে কোন মুসলমান কোন বৃক্ষ রোপণ করল, অত:পর উহা হতে কোন পশু বা মানুষ কিছু অংশ খেল, তাতে ঐ ব্যক্তি দান-খয়রাত করার সওয়াব লাভ করবে।
(বোখারী)
২১. যে ব্যক্তি অত্যাচার করে অর্ধহাত যমীন দখল করতে, নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিন অনুরুপ সাতটি যমীন তার কাঁধে ঝুলিয়ে দেয়া হবে।
(বোখারী)
২২. বিচারক তিন প্রকার। এক শ্রেণীর বিচারক জান্নাতী, আর দুই শ্রেণীর বিচারক জাহন্নামী। (১) যে বিচারক সত্য উপলব্ধি করে এবং তদনুযায়ী বিচার করে সে জান্নাতী। (২) যে বিচারক সত্য উপলব্ধি করতে পারে কিন্তু তদনুযায়ী বিচার করে না, সে জাহান্নামী। (৩) আর এক শ্রেণীর বিচারক সত্য উপলব্ধি করতে পারে না। অজ্ঞতার ভিত্তিতে বিচার করে সেও জাহান্নামী।
(আবু দাউদ)
২৩. নিশ্চয়ই সূদ এমন বস্তু যার পরিণাম হচ্ছে সংকুচিত হওয়া যদিও তা বৃদ্ধি মনে হয়।
(ইবনে মাজাহ)
২৪. আল্লাহ তায়ালা তিন শ্রেণীর লোকের সাথে ক্বিয়ামতের দিন কথা বলবেন না। (১) বয়সপ্রাপ্ত যেনাকার (২) মিথ্যুক শাসক (৩) অহংকারী দরিদ্র।
(মুসলিম)
(বোখারী)
১৬. একবার বিবাহ হয়েছে এরুপ নারীকে (দ্বিতীয় বার) বিবাহ দানে তাহার স্পষ্ট অনুমতি গ্রহণ করতে হবে এবং কুমারীকে বিবাহ দানেও তাহার সম্মতি নিতে হবে।
(বোখারী)
১৭. ক্ষুধার্তকে খাদ্য দাও, রোগীকে দেখতে যাও এবং ক্রীতদাসকে মুক্ত কর।
(বোখারী)
১৮. ব্যাঙের ছাতা (মাশরুম) ‘মন্ন’ তুল্য; তার রস চোখের জন্য ভাল ঔষধ।
(বোখারী)
১৯. কোন কিছুকে অশুভ অমঙ্গল বা কুলক্ষণ গণ্য করিও না-ঐরুপ ধারণা অলীক ভিত্তিহীন।
(বোখারী)
২০. যে কোন মুসলমান কোন বৃক্ষ রোপণ করল, অত:পর উহা হতে কোন পশু বা মানুষ কিছু অংশ খেল, তাতে ঐ ব্যক্তি দান-খয়রাত করার সওয়াব লাভ করবে।
(বোখারী)
২১. যে ব্যক্তি অত্যাচার করে অর্ধহাত যমীন দখল করতে, নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিন অনুরুপ সাতটি যমীন তার কাঁধে ঝুলিয়ে দেয়া হবে।
(বোখারী)
২২. বিচারক তিন প্রকার। এক শ্রেণীর বিচারক জান্নাতী, আর দুই শ্রেণীর বিচারক জাহন্নামী। (১) যে বিচারক সত্য উপলব্ধি করে এবং তদনুযায়ী বিচার করে সে জান্নাতী। (২) যে বিচারক সত্য উপলব্ধি করতে পারে কিন্তু তদনুযায়ী বিচার করে না, সে জাহান্নামী। (৩) আর এক শ্রেণীর বিচারক সত্য উপলব্ধি করতে পারে না। অজ্ঞতার ভিত্তিতে বিচার করে সেও জাহান্নামী।
(আবু দাউদ)
২৩. নিশ্চয়ই সূদ এমন বস্তু যার পরিণাম হচ্ছে সংকুচিত হওয়া যদিও তা বৃদ্ধি মনে হয়।
(ইবনে মাজাহ)
২৪. আল্লাহ তায়ালা তিন শ্রেণীর লোকের সাথে ক্বিয়ামতের দিন কথা বলবেন না। (১) বয়সপ্রাপ্ত যেনাকার (২) মিথ্যুক শাসক (৩) অহংকারী দরিদ্র।
(মুসলিম)
This entry was posted on Saturday, August 13, 2011 at 12:05 AM and is filed under মহানবীর (দঃ) এর বাণী,হাদিস. You can follow any responses to this entry through the RSS 2.0 feed. You can leave a response.